নবী ছাঃ যদি আমাদের মত জীবত হন তাহলে নিচের কুরআনের আয়াতগুলোর কি হবে?
وَمَا مُحَمَّدٌ إِلا رَسُولٌ قَدْ خَلَتْ مِنْ قَبْلِهِ الرُّسُلُ أَفَإِنْ مَاتَ أَوْ قُتِلَ انْقَلَبْتُمْ عَلَى أَعْقَابِكُمْ وَمَنْ يَنْقَلِبْ عَلَى عَقِبَيْهِ فَلَنْ يَضُرَّ اللَّهَ شَيْئًا وَسَيَجْزِي اللَّهُ الشَّاكِرِينَ
আর মুহাম্মদ একজন রাসূল ছাড়া আর কিছুই নয়, অবশ্যই তার পূর্বে অনেক রাসূল বিগত হয়েছে, তবে যদি সে মারা যায় কিংবা নিহত হয়, তবে কি তোমরা উল্টাদিকে ফিরে দাঁড়াবে? আর যে ব্যক্তি উল্টাদিকে ফিরে দাঁড়ায়, তবে সে কখনো আল্লাহর কোনই ক্ষতি করতে পারে না আর আল্লাহ অচিরেই কৃতজ্ঞদেরকে প্রতিদান দেবেন। আলে‘ইমরান, ৩/১৪৪
إِنَّكَ مَيِّتٌ وَإِنَّهُمْ مَيِّتُونَ
(হে নবী) নিশ্চয় তুমি মরণশীল আর তারাও মরণশীল। আয-যুমার, ৩৯/৩০
>>> রাসূল মুহাম্মদ (ﷺ) নিজেই তাঁর মৃত্যুর কথা স্বীকার করেছেন <<<
قُلْ إِنَّ صَلاتِي وَنُسُكِي وَمَحْيَايَ وَمَمَاتِي لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
(হে নবী) তুমি বল, ‘নিশ্চয় আমার সালাত, আমার কুরবানী, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু (সব কিছু) বিশ্বজগতের রব আল্লাহর জন্যই (নিবেদিত)’। আল-আন‘আম, ৬/১৬২
>>> রাসূল মুহাম্মদ (ﷺ) চিরঞ্জীব নন <<<
وَمَا جَعَلْنَا لِبَشَرٍ مِنْ قَبْلِكَ الْخُلْدَ أَفَإِنْ مِتَّ فَهُمُ الْخَالِدُونَ
আর (হে নবী) তোমার পূর্বে কোন মানুষকে আমি চিরস্থায়ী জীবন দান করিনি; সুতরাং তোমার মৃত্যু হলে তারা কি চিরঞ্জীব হয়ে থাকবে? আল-আম্বিয়া, ২১/৩৪
>>> একমাত্র আল্লাহ চিরঞ্জীব, তিনি কক্ষনো মরবেন না <<<
وَتَوَكَّلْ عَلَى الْحَيِّ الَّذِي لا يَمُوتُ وَسَبِّحْ بِحَمْدِهِ وَكَفَى بِهِ بِذُنُوبِ عِبَادِهِ خَبِيرًا
আর ( হে নবী) তুমি ভরসা কর এমন চিরঞ্জীব আল্লাহর উপর যিনি কক্ষনো মরবেন না, তাঁর প্রশংসাসহ পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর, আর তিনি তাঁর বান্দাদের পাপ সম্পর্কে যথেষ্ট অবহিত। আল-ফুরক্বান, ২৫/৫৮
اللَّهُ لا إِلَهَ إِلا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ
আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী। আল-বাকারাহ, ২/২৫৫, আলে‘ইমরান, ৩/২
هُوَ الْحَيُّ لا إِلَهَ إِلا هُوَ فَادْعُوهُ مُخْلِصِينَ لَهُ الدِّينَ الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
তিনি (আল্লাহ) চিরঞ্জীব, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই, তাই তোমরা তাঁকে ডাক, একনিষ্ঠভাবে তাঁরই আনুগত্যের মাধ্যমে, বিশ্বজাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য সকল প্রশংসা। আল-মুমিন, ৪০/৬৫
وَعَنَتِ الْوُجُوهُ لِلْحَيِّ الْقَيُّومِ وَقَدْ خَابَ مَنْ حَمَلَ ظُلْمًا
আর চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ীর সম্মুখে সকলেই অবনত হবে আর সে অবশ্যই ব্যর্থ হবে যে জুলুম (গুনাহের বোঝা) বহন করবে। ত্ব-হা, ২০/১১১
>>> অবশ্যই মৃত্যু নাগাল পাবে <<<
أَيْنَمَا تَكُونُوا يُدْرِكُكُمُ الْمَوْتُ وَلَوْ كُنْتُمْ فِي بُرُوجٍ مُشَيَّدَةٍ
তোমরা যেখানেই থাক না কেন মৃত্যু তোমাদের নাগাল পাবে, যদিও তোমরা সুদৃঢ় দুর্গে অবস্থান কর। আন-নিসা, ৪/৭৮
ثُمَّ إِنَّكُمْ بَعْدَ ذَلِكَ لَمَيِّتُونَ ثُمَّ إِنَّكُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ تُبْعَثُونَ
এরপর অবশ্যই তোমরা মৃত্যুবরণ করবে। তারপর নিশ্চয়ই তোমাদেরকে কেয়ামতের দিনে পুনরুত্থিত করা হবে। আল-মু’মিনুন, ২৩/১৫-১৬
>>> প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে <<<
كُلُّ نَفْسٍ ذَائِقَةُ الْمَوْتِ وَنَبْلُوكُمْ بِالشَّرِّ وَالْخَيْرِ فِتْنَةً وَإِلَيْنَا تُرْجَعُونَ
প্রতিটি প্রাণী মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে আর ভাল ও মন্দ দ্বারা আমি তোমাদেরকে পরীক্ষা করে থাকি এবং আমার কাছেই তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে। আল-আম্বিয়া, ২১/৩৫
كُلُّ نَفْسٍ ذَائِقَةُ الْمَوْتِ ثُمَّ إِلَيْنَا تُرْجَعُونَ
প্রতিটি প্রাণী মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে তারপর আমার কাছেই তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে। আন-কাবুত, ২৯/৫৭
كُلُّ نَفْسٍ ذَائِقَةُ الْمَوْتِ وَإِنَّمَا تُوَفَّوْنَ أُجُورَكُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ فَمَنْ زُحْزِحَ عَنِ النَّارِ وَأُدْخِلَ الْجَنَّةَ فَقَدْ فَازَ وَمَا الْحَيَاةُ الدُّنْيَا إِلا مَتَاعُ الْغُرُورِ
প্রতিটি প্রাণী মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে আর অবশ্যই কিয়ামতের দিনে তোমাদেরকে পরিপূর্ণভাবে প্রতিদান দেয়া হবে অতঃপর যাকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে তবে সে-ই সফলতা পাবে আর দুনিয়ার জীবন শুধুমাত্র ধোঁকার সামগ্রী। আলে‘ইমরান, ৩/১৮৫
وَجَاءَتْ سَكْرَةُ الْمَوْتِ بِالْحَقِّ ذَلِكَ مَا كُنْتَ مِنْهُ تَحِيدُ
আর মৃত্যুর যন্ত্রণা যথাযথই আসবে, যা থেকে তুমি অব্যাহতি পাওয়ার চেষ্টা করতে। ক্কাফ, ৫০/১৯
وَمَا مُحَمَّدٌ إِلا رَسُولٌ قَدْ خَلَتْ مِنْ قَبْلِهِ الرُّسُلُ أَفَإِنْ مَاتَ أَوْ قُتِلَ انْقَلَبْتُمْ عَلَى أَعْقَابِكُمْ وَمَنْ يَنْقَلِبْ عَلَى عَقِبَيْهِ فَلَنْ يَضُرَّ اللَّهَ شَيْئًا وَسَيَجْزِي اللَّهُ الشَّاكِرِينَ
আর মুহাম্মদ একজন রাসূল ছাড়া আর কিছুই নয়, অবশ্যই তার পূর্বে অনেক রাসূল বিগত হয়েছে, তবে যদি সে মারা যায় কিংবা নিহত হয়, তবে কি তোমরা উল্টাদিকে ফিরে দাঁড়াবে? আর যে ব্যক্তি উল্টাদিকে ফিরে দাঁড়ায়, তবে সে কখনো আল্লাহর কোনই ক্ষতি করতে পারে না আর আল্লাহ অচিরেই কৃতজ্ঞদেরকে প্রতিদান দেবেন। আলে‘ইমরান, ৩/১৪৪
إِنَّكَ مَيِّتٌ وَإِنَّهُمْ مَيِّتُونَ
(হে নবী) নিশ্চয় তুমি মরণশীল আর তারাও মরণশীল। আয-যুমার, ৩৯/৩০
>>> রাসূল মুহাম্মদ (ﷺ) নিজেই তাঁর মৃত্যুর কথা স্বীকার করেছেন <<<
قُلْ إِنَّ صَلاتِي وَنُسُكِي وَمَحْيَايَ وَمَمَاتِي لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
(হে নবী) তুমি বল, ‘নিশ্চয় আমার সালাত, আমার কুরবানী, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু (সব কিছু) বিশ্বজগতের রব আল্লাহর জন্যই (নিবেদিত)’। আল-আন‘আম, ৬/১৬২
>>> রাসূল মুহাম্মদ (ﷺ) চিরঞ্জীব নন <<<
وَمَا جَعَلْنَا لِبَشَرٍ مِنْ قَبْلِكَ الْخُلْدَ أَفَإِنْ مِتَّ فَهُمُ الْخَالِدُونَ
আর (হে নবী) তোমার পূর্বে কোন মানুষকে আমি চিরস্থায়ী জীবন দান করিনি; সুতরাং তোমার মৃত্যু হলে তারা কি চিরঞ্জীব হয়ে থাকবে? আল-আম্বিয়া, ২১/৩৪
>>> একমাত্র আল্লাহ চিরঞ্জীব, তিনি কক্ষনো মরবেন না <<<
وَتَوَكَّلْ عَلَى الْحَيِّ الَّذِي لا يَمُوتُ وَسَبِّحْ بِحَمْدِهِ وَكَفَى بِهِ بِذُنُوبِ عِبَادِهِ خَبِيرًا
আর ( হে নবী) তুমি ভরসা কর এমন চিরঞ্জীব আল্লাহর উপর যিনি কক্ষনো মরবেন না, তাঁর প্রশংসাসহ পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর, আর তিনি তাঁর বান্দাদের পাপ সম্পর্কে যথেষ্ট অবহিত। আল-ফুরক্বান, ২৫/৫৮
اللَّهُ لا إِلَهَ إِلا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ
আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী। আল-বাকারাহ, ২/২৫৫, আলে‘ইমরান, ৩/২
هُوَ الْحَيُّ لا إِلَهَ إِلا هُوَ فَادْعُوهُ مُخْلِصِينَ لَهُ الدِّينَ الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
তিনি (আল্লাহ) চিরঞ্জীব, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই, তাই তোমরা তাঁকে ডাক, একনিষ্ঠভাবে তাঁরই আনুগত্যের মাধ্যমে, বিশ্বজাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য সকল প্রশংসা। আল-মুমিন, ৪০/৬৫
وَعَنَتِ الْوُجُوهُ لِلْحَيِّ الْقَيُّومِ وَقَدْ خَابَ مَنْ حَمَلَ ظُلْمًا
আর চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ীর সম্মুখে সকলেই অবনত হবে আর সে অবশ্যই ব্যর্থ হবে যে জুলুম (গুনাহের বোঝা) বহন করবে। ত্ব-হা, ২০/১১১
>>> অবশ্যই মৃত্যু নাগাল পাবে <<<
أَيْنَمَا تَكُونُوا يُدْرِكُكُمُ الْمَوْتُ وَلَوْ كُنْتُمْ فِي بُرُوجٍ مُشَيَّدَةٍ
তোমরা যেখানেই থাক না কেন মৃত্যু তোমাদের নাগাল পাবে, যদিও তোমরা সুদৃঢ় দুর্গে অবস্থান কর। আন-নিসা, ৪/৭৮
ثُمَّ إِنَّكُمْ بَعْدَ ذَلِكَ لَمَيِّتُونَ ثُمَّ إِنَّكُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ تُبْعَثُونَ
এরপর অবশ্যই তোমরা মৃত্যুবরণ করবে। তারপর নিশ্চয়ই তোমাদেরকে কেয়ামতের দিনে পুনরুত্থিত করা হবে। আল-মু’মিনুন, ২৩/১৫-১৬
>>> প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে <<<
كُلُّ نَفْسٍ ذَائِقَةُ الْمَوْتِ وَنَبْلُوكُمْ بِالشَّرِّ وَالْخَيْرِ فِتْنَةً وَإِلَيْنَا تُرْجَعُونَ
প্রতিটি প্রাণী মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে আর ভাল ও মন্দ দ্বারা আমি তোমাদেরকে পরীক্ষা করে থাকি এবং আমার কাছেই তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে। আল-আম্বিয়া, ২১/৩৫
كُلُّ نَفْسٍ ذَائِقَةُ الْمَوْتِ ثُمَّ إِلَيْنَا تُرْجَعُونَ
প্রতিটি প্রাণী মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে তারপর আমার কাছেই তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে। আন-কাবুত, ২৯/৫৭
كُلُّ نَفْسٍ ذَائِقَةُ الْمَوْتِ وَإِنَّمَا تُوَفَّوْنَ أُجُورَكُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ فَمَنْ زُحْزِحَ عَنِ النَّارِ وَأُدْخِلَ الْجَنَّةَ فَقَدْ فَازَ وَمَا الْحَيَاةُ الدُّنْيَا إِلا مَتَاعُ الْغُرُورِ
প্রতিটি প্রাণী মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে আর অবশ্যই কিয়ামতের দিনে তোমাদেরকে পরিপূর্ণভাবে প্রতিদান দেয়া হবে অতঃপর যাকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে তবে সে-ই সফলতা পাবে আর দুনিয়ার জীবন শুধুমাত্র ধোঁকার সামগ্রী। আলে‘ইমরান, ৩/১৮৫
وَجَاءَتْ سَكْرَةُ الْمَوْتِ بِالْحَقِّ ذَلِكَ مَا كُنْتَ مِنْهُ تَحِيدُ
আর মৃত্যুর যন্ত্রণা যথাযথই আসবে, যা থেকে তুমি অব্যাহতি পাওয়ার চেষ্টা করতে। ক্কাফ, ৫০/১৯
0 Comments