Header Ads Widget

Responsive Advertisement

বইঃ বিবাহ বনাম বহু বিবাহ




 >>>> বিবাহ বনাম বহু বিবাহ [আপগ্রেড ভার্সন] <<<<
সংকলনে - সাজ্জাদ সালাদীন

ডাওলোড ল্কিকঃ


===========

Download

===========

 ﻥَّ ﺍﻟْﺤَﻤْﺪُ ﻟﻠﻪِ ، ﻧَﺤْﻤَﺪُﻩُ ﻭَﻧَﺴْﺘَﻌِﻴْﻨُﻪُ ﻭَﻧَﺴْﺘَﻐْﻔِﺮُﻩُ ، ﻭَﻧَﻌُـﻮْﺫُ ﺑِﺎﻟﻠﻪِ ﻣِﻦْ ﺷُﺮُﻭْﺭِ ﺃَﻧْﻔُﺴِﻨَﺎ ، ﻭَﻣِﻦْ ﺳَﻴِّﺌَﺎﺕِ ﺃَﻋْﻤَﺎﻟِﻨَﺎ ، ﻣَﻦْ ﻳَّﻬْﺪِﻩِ ﺍﻟﻠﻪُ ﻓَﻼَ ﻣُﻀِﻞَّ ﻟَﻪُ ، ﻭَﻣَﻦْ ﻳُّﻀْﻠِﻞِ ﺍﻟﻠﻪُ ﻓَﻼَ ﻫَﺎﺩِﻱَ ﻟَﻪُ ، ﻭَﺃَﺷْﻬَﺪُ ﺃَﻥْ ﻻَّ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﺍﻟﻠﻪُ ﻭَﺣْﺪَﻩُ ﻻَ ﺷَﺮِﻳْﻚَ ﻟَﻪُ ، ﻭَﺃَﺷْﻬَﺪُ ﺃَﻥَّ ﻣُﺤَﻤَّﺪًﺍ ﻋَﺒْﺪُﻩُ ﻭَﺭَﺳُﻮْﻟُﻪُ
সকল প্রশংসা জগতসমূহের প্রতিপালক আল্লাহ তা‘আলার জন্য, যিনি পরিপূর্ণ দ্বীন হিসাবে আমাদেরকে ইসলাম দান করেছেন, যে দ্বীনে মানুষের পক্ষ থেকে কোন সংযোজন বা বিয়োজনের প্রয়োজন হয় না। সালাত ও সালাম তাঁরই রাসূল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি, যিনি আল্লাহর দ্বীনের রিসালাতের দায়িত্ব পূর্ণাঙ্গভাবে আদায় করেছেন, কোথাও কোন কার্পণ্য করেননি। দ্বীন হিসাবে যা কিছু এসেছে তিনি তা উম্মতের কাছে পৌছে দিয়েছেন ও নিজের জীবনে বাস্তবায়ন করে গেছেন। তাঁর সাহাবায়ে কিরামের প্রতি আল্লাহর রাহমাত বর্ষিত হোক, যারা ছিলেন উম্মতে মুহাম্মাদীর আদর্শ ও আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাহ পালনে সকলের চেয়ে অগ্রগামী। বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) যে আদর্শ পৃথিবীর মানুষের কাছে পেশ করেছেন তাই হচ্ছে সুন্নাত। আর এই সুন্নাতেরই আরেকটি মাধ্যম হলো বিবাহ।

বস্তুতঃ ইসলাম আল্লাহর মনোনীত একমাত্র কল্যাণময় জীবন বিধান। যেহেতু একটি পুরুষ ও একটি নারী কিভাবে দাম্পত্য জীবন শুরু করবে, তাদের একের প্রতি অন্যের দায়িত্ব ও কর্তব্য কি হবে, তাদের পরস্পরের মধ্যে বিরোধ ও বিসস্বাদ দেখা দিলে কিভাবে তার নিষ্পত্তি করবে ইত্যাকার সকল বিষয়েই ইসলাম দিয়েছে সুস্পষ্ট নির্দেশনা। দুর্ভাগ্যবশত ইসলামের সেই নির্দেশনা যথাযথ অনুসৃত না হওয়ায় আজ বিশ্বের মুসলিম সমাজই ভুগছে নানা দুরারোগ্য ব্যাধিতে। আর সে ব্যাধির প্রকোপে দিশেহারা হয়ে তারা এর নিরাময় খুঁজছে অধিকতর ব্যাধিগ্রস্থ পাশ্চাত্য সমাজ ব্যবস্থার কাছে।
বিয়ে করা নবী-রাসূলগণের সুন্নাত। আমাদের নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁর পূর্ববর্তী নবীগণ বিয়ে করেছেন। মহান আল্লাহ এ প্রসঙ্গে তাই বলেছেন,
ﻭَﻟَﻘَﺪْ ﺃَﺭْﺳَﻠْﻨَﺎ ﺭُﺳُﻼً ﻣِّﻦْ ﻗَﺒْﻠِﻚَ ﻭَﺟَﻌَﻠْﻨَﺎ ﻟَﻬُﻢْ ﺃَﺯْﻭَﺍﺟﺎً ﻭَّﺫُﺭِّﻳَّﺔً
‘‘তোমার পূর্বে আমি তো অনেক রাসূল প্রেরণ করেছিলাম এবং তাদেরকে স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি দিয়েছিলাম ।’’ সাহাবীগণ ও বরেণ্য ইমামগণও বিয়ে করেছেন। সাধারণভাবে বিয়ে করা সুন্নাত। তবে বিয়ের হুকুম সকলের ক্ষেত্রে একই রকম নয়। ব্যক্তি ভেদে তা ওয়াজিব, মুস্তাহাব, মাকরূহ প্রভৃতি হয়ে থাকে। অন্যদিকে যে ব্যক্তি বিয়ে করার সামর্থ্য রাখে, বিয়ে না করলে ব্যভিচারে জড়িয়ে পড়ার নিশ্চিত আশংকায় নিপতিত হয় এবং মোহর ও স্ত্রীর ভরণ-পোষণের ক্ষমতা রাখে তার জন্য বিয়ে করা ওয়াজিব বা অবশ্য কর্তব্য।

মানব জীবনে বিয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। বিয়ে মানুষকে দায়িত্ববান বানায়। জীবনে আনে স্বস্তি ও প্রশান্তি। বিয়ের মাধ্যমে নারী-পুরুষ সক্ষম হয় যাবতীয় পাপাচার ও চারিত্রিক স্খলন থেকে দূরে থাকতে। অব্যাহত থাকে বিয়ের মধ্য দিয়ে পৃথিবীতে মানব সভ্যতার ধারা।

এই গ্রন্থটিতে যে সকল বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে হলে আমার লিখিত গ্রন্থ যার নাম ”বিবাহ বনাম বহু বিবাহ” গ্রন্থটি পড়তে পারেন। শুধু তাই নয়, গ্রন্থটিতে রাসূল (সা:) এর উপর যে সকল কালিমা লেপন করা হয় বহু বিবাহ নিয়ে তারও যুক্তি খন্ডন করে উক্ত গ্রন্থটিতে আলোকপাত করার চেষ্টা করা হয়েছে। যাই হোক,

এ গ্রন্থতে যে সকল বিষয়গুলো থাকছে তার সূচীপত্রের তালিকা সমূহ নিম্নে দেয়া হলো -

::: গ্রন্থটির সূচীপত্রের তালিকা :::

০১. প্রারম্ভিকা
০২. বিয়ের উদ্দেশ্যঃ স্বামী – স্ত্রী একে অপরের পোশাক স্বরূপ
০৩. স্ত্রীদের কাজ কি শুধুই বাচ্চা জন্ম দেওয়া?
০৪. মায়ের বাইরে কাজ করার কারণে বাচ্চার উপর প্রভাব
০৫. তাহলে নারীরা কি সবাই ঘরে বসে থাকবে?
০৬. কেন নারীরা বাইরে কাজ করতে চায়?
০৭. বিয়ে এবং বিবাহিত জীবনের তৃতীয় উদ্দেশ্য হচ্ছে সন্তান লাভ
০৮. শরীয়তে বিবাহ বলতে কী বুঝায়
০৯. বিধবা বিবাহে শরীয়ত বিধান [বিভিন্ন ধর্ম গ্রন্থের দৃষ্টিতে আলোচনা]
১০. বিবাহের তাৎপর্য
১১. বিয়ের তাগিদ
১২. বিয়ে করতে কি কোন প্রস্তুতির দরকার হয়? - আমাদের সমাজে ছেলেমেয়েরা কেন বিয়ে করে?
১৩. বিয়ের প্রস্তাব এবং তার নিয়ম
১৪. ইস্তিখারা করা
১৫. পরামর্শ করা
১৭. কুফু প্রসঙ্গ
১৮. ছেলেমেয়ের বিয়ের ব্যাপারে পিতামাতার দায়িত্ব
২১. বিয়ের বয়স
২২. বর-কনের পারস্পরিক বয়স পার্থক্য
২৩. জুড়ি গ্রহণের ব্যাপারে বর-কনের প্রতি উপদেশ
২৪. দ্বীনদারীর সঙ্গে রূপ ও সৌন্দর্যের লাভের জন্যে চেষ্টা করাও আবশ্যক
২৫. বিয়ের মতামত জ্ঞাপনের অধিকার
২৬. ওলী ছাড়া কি বিবাহ হয়? এই বিষয় সংক্রান্ত মতবিরোধের মীমাংসা
২৭. যেসব মেয়ে-পুরুষের পারস্পরিক বিয়ে হারাম
২৮. কাফের ও আহলে কিতাব মেয়ে
২৯. বদল বিয়ে জায়েয নয়
৩০. কনে দেখা
৩১. কনের জরুরী গুণাবলী
৩২. প্রকাশিত ক্রটির কারণে বিয়ে প্রত্যাহার
৩৩. এ্যাংগেজমেন্ট করা বা আংটি পড়ানো
৩৪. বিবাহের আগে বর-কনের পারস্পরিক যোগাযোগ করা
৩৫. একজনের প্রস্তাবের ওপর অন্যজনের প্রস্তাব না দেয়া
৩৬. ইদ্দতে থাকা নারীকে প্রস্তাব দেয়া
৩৭. উপযুক্ত পাত্রের প্রস্তাব প্রত্যাখান করা
৩৮. দারিদ্র্য বিয়ের ব্যাপারে বাঁধা নয়
৩৯. বিবাহের ঘোষণা দেওয়া
৪০. বিবাহের প্রচার করার ও ঘোষণা দেওয়ার অর্থ
৪১. বিবাহের আনন্দ উৎসব
৪২. মেয়ের কবুল বলা
৪৩. ওকিল বানানো
৪৪. বিবাহে সাক্ষী গ্রহণ
৪৫. কবুল বলার পর সালাম করা
৪৬. বিয়ের মোহরানা
৪৭. মোহরানার শাব্দিক বিশ্লেষন
৪৮. মাহারের প্রকারভেদ
৪৯. মাহারের হুকুম ও বিধান
৫০. মোহর ওয়াজিব করার তাৎপর্য
৫১. মোহরের পরিমাণ
৫২. মোহরের নিম্নসীমা - ইমামদের মতামতসহ
৫৩. মোহর ও সামাজিক প্রচলন
৫৪. বিয়ের অনুষ্ঠান
৫৬. বিয়েতে পুরুষদের বর্জনীয় কাজ - দাঁড়ি মুণ্ডন করা
৫৭. বিয়েতে নারীদের বর্জনীয় কাজসমূহ
৫৮. ভ্রু উপড়ানো
৫৯. চুল কাটা : চুল কাটার তিনটি ধরন রয়েছে
৬০. অশ্লীল কিংবা প্রসিদ্ধি ও অহংকারের পোশাক পরা
৬১. সুগন্ধি ব্যবহার করা
৬২. ছবি তোলা
৬৩. বিবাহের খুৎবা
৬৪. দাওয়াত খাওয়ানো ও নব দম্পত্তির জন্য দু’আ করা
৬৫. গান বাজনা
৬৬. বিয়েতে হারাম কাজ হলেও তাতে অংশ নেয়া
৬৭. মালামাল ও উপহার দেয়া
৬৮. দান–জেহাজ (যৌতুক প্রথা)
৬৯. যৌতুক প্রথার প্রচলন কীভাবে শুরু হয়?
৭০. বাংলাদেশে কখন ও কীভাবে যৌতুক প্রথার প্রচলন শুরু হয়?
৭১. বাংলাদেশে যৌতুক প্রথা প্রচলনের মূল কারণ
৭২. যারা যৌতুক নেন না, তারাও কি যৌতুক থেকে মুক্ত? যৌতুক : এক অভিশপ্ত সামাজিক ব্যধি, বহু কবীরা গুনাহর সমষ্টি
৭৩. যৌতুকের কুফুল - একটি হারাম, অনেক হারামের সমষ্টি
৭৪. বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে শিক্ষা ও সামাজিক মূল্যবোধ যৌতুক প্রথার বিরুদ্ধে কার্যকরী পদক্ষেপ
৭৫. ওয়ালিমা না করা
৭৬. বিবাহে আরও কিছু বিদ’আতী ও কুসংস্কার প্রথা
৭৭. দুনিয়া ও আখেরাতে যিনা বা ব্যভিচার কি এবং যিনা ও ব্যাভিচারের শাস্তি কি ও শাস্তির বিধান
৭৮. জিনার অন্তর্ভুক্ত বিষয়সমূহ
৭৯. কুরআনের আলোকে পর্যালোচনা
৮০. হাদীসের আলোকে পর্যালোচনা
৮১. বহু বিবাহ
৮২. বহু-বিবাহের সংজ্ঞা
৮৩. কেন একজন পুরুষ একাধিক স্ত্রী রাখার অনুমতি পায়?
৮৪. ইসলামে বিবাহ করার শ্রেনীবিভাগ
৮৫. সমতা বিধানের শর্ত ও সঠিক বিধান
৮৬. ইসলামী স্কলারদের অভিমত
৮৭. প্রশ্ন হতে পারে, স্ত্রী কি কেবল এ সব বৈষয়িক জিনিস পেয়েই সন্তুষ্ট থাকতে পারে? এ ছাড়া প্রেম-ভালোবাসাও তো প্রয়োজন রয়েছে এবং তাও তাদের পেতে হবে স্বামীর কাছ থেকেই। কাজেই সে দিক দিয়েও সমতা রক্ষা করা কি একাধিক স্ত্রীর বেলায় স্বামীর কর্তব্য নয়?
৮৮. বহু বিবাহ করা কি নারীদের প্রতি অবিচার?
৮৯. চারের অধিক স্ত্রী রাখা কি ইসলামী শরীয়ত সমর্থন করে?
৯০. রাসূল ( ﷺ ) এর একাধিক স্ত্রী রাখা প্রসঙ্গে পর্যালোচনা
৯১. রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ওনার জীবনের বিয়ে গুলি জীবনের কোন কোন পর্যায়ে করেছিলেন এবং ঠিক কি কারনে করেছিলেন?
৯২. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বহু বিবাহ সম্পর্কে ইসলাম বিদ্বেষীদের অভিযোগ এবং সেগুলোর জবাব
৯৩. জবাব
৯৪. ইসলাম বিদ্বেষীদের জবাবে অতি গুরুত্বপূর্ণ দুটি পয়েন্ট
৯৫. ১ম পয়েন্ট
৯৬. ২য় পয়েন্ট
৯৭. বহু বিবাহের তাৎপর্য সমূহ
৯৮. ১মত: শিক্ষা মূলক তাৎপর্য
৯৯. ২য়ত: শরঈ তাৎপর্য
১০০. ৩য়ত: সামাজিক তাৎপর্য
১০১. এক. আয়েশা (রাঃ) এর সাথে বিবাহ
১০২. দুই. হাফসা (রাঃ) সাথে বিবাহ
১০৩. ৪র্থ : রাজনৈতিক তাৎপর্য
১০৪. এক. জুওয়ায়রিয়া (রাঃ) এর সাথে বিবাহ
১০৫ দুই. সুফিয়া বিনতে হুয়াই (রাঃ) এর সাথে বিবাহ
১০৬ তিন. উম্মে হাবীবা (রাঃ) এর সাথে বিবাহ বন্ধন
১০৭ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সহধর্মিণীগণ সম্পর্কে আলোচনা
১০৮. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর পবিত্র স্ত্রীদের নাম
১০৯. ১- খাদীজা বিনতে খুওয়াইলিদ (রাঃ)
১১০. ২- সাওদা বিনতে যামআ (রাঃ)
১১১. ৩- আয়েশা বিনতে আবু বকর (রাঃ)
১১২. ৪- হাফসা বিনতে ওমর (রাঃ)
১২৩. ৫- যয়নব বিনতে খুযাইমা (রাঃ)
১১৪. ৬- যয়নব বিনতে জাহাশ (রাঃ)
১১৫. যায়েদ (রাঃ) এর সাথে যয়নব (রাঃ) এর বিবাহ বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে একটি বানোয়াট হাদীস
১১৬. ৭- উম্মে সালামা (রাঃ)
১১৭. ৮- উম্মে হাবীবা রামলা বিনতে আবী সুফিয়ান (রাঃ)
১১৮. ৯- জুওয়াইরিয়া বিনতে হারেস (রাঃ)
১১৯. ১০- সুফিয়া বিনতে হুয়াই বিন আখতাব (রাঃ)
১২০. ১১- মাইমুনা বিনতে হারেস হেলালিয়া (রাঃ)
১২১. অন্য ধর্ম গ্রন্থগুলোতেও একাধিক স্ত্রী গ্রহণ প্রসঙ্গে প্রাসঙ্গিক আলোচনা
১২২. মানব প্রকৃতি ও একাধিক স্ত্রী গ্রহণ
১২৩. একাধিক স্ত্রী গ্রহণ সামাজিক গুরুত্ব
১২৪. একটি হাস্যকর প্রশ্ন - পুরুষের একাধিক স্ত্রী গ্রহণের এ যুক্তিপূর্ণ অনুমতি বা আবশ্যকতার ওপর অত্যাধুনিক মেয়েরা একটি প্রশ্ন তুলে থাকে। তারা বলে যে, পুরুষরা যদি একাধিক স্ত্রী গ্রহণ করতে পারে, তাহলে মেয়েরা কেন একাধিক স্বামী গ্রহণ করতে পারবে না?
১২৫. একাধিক স্ত্রী গ্রহণের খারাপ দিক
১২৬. উপসংহার

আল্লাহ তা’আলা আমাদেরকে সঠিক তথ্য বুঝার তৌফিক দান করুন ও আমল করার জন্য সুযোগ করে দিন।

Post a Comment

0 Comments