পুরোটা না পড়ে কেউ মন্তব্য করবেন না।
♥সবে বারাত এর সহজ সমীকরণ!!!!
সবে বরাত পালন নিয়ে তর্ক ও ঝগড়া করার প্রশ্নই আসেনা। কিন্তু আফসোস, আমরা আজ সবে বরাত নিয়ে বিবাধে লিপ্ত।
♦অথচ, সুরা নিসার ৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন-
তোমাদের মধ্যে কোন মতবিরোধের সৃস্টি হলে -
তোমরা আল্লাহ ও তার রাসুলের দিকে ফিরে আস।
তার মানে আল্লাহর কুরান ও রাসুলের হাদিছ দিয়ে
সবে বরাত এর ফযিলত ও সত্যতা যাচাই করতে হবে।
তাছাড়া আল্লাহ বলেন- এই কুরান হচ্ছে সত্যমিথ্যার পার্থক্যকারী।
★★সুতরাং উচু গলায় দাবি নয়, পারলে কুরান হাদিছ থেকে সবে বরাতের (বিশেষ) নামাযের দলিল দিন।
আপনি সত্যবাদী হলে - সবে বারাতের( বিশেষ) রোযার দলিল পেশ করুন। আর যদি বিশেষ নামাজ ও বিশেষ রোযা না থাকে তাহলে সবে বরাত বিশেষ রাত হয় কিভাবে? এ রাতের বিশেষ ইবাদতটা কি?
>>
♥ মনে রাখবেন, দলিলবিহীন সকল ইবাদত ই বিদাত, আর সকল বিদাতের ফলাফল জাহান্নাম।
♦আলি ‘ইমরান 3:22
أُو۟لَٰٓئِكَ ٱلَّذِينَ حَبِطَتْ أَعْمَٰلُهُمْ فِى ٱلدُّنْيَا وَٱلْءَاخِرَةِ وَمَا لَهُم مِّن نَّٰصِرِينَ

সবে বরাত পালন নিয়ে তর্ক ও ঝগড়া করার প্রশ্নই আসেনা। কিন্তু আফসোস, আমরা আজ সবে বরাত নিয়ে বিবাধে লিপ্ত।

তোমাদের মধ্যে কোন মতবিরোধের সৃস্টি হলে -
তোমরা আল্লাহ ও তার রাসুলের দিকে ফিরে আস।
তার মানে আল্লাহর কুরান ও রাসুলের হাদিছ দিয়ে
সবে বরাত এর ফযিলত ও সত্যতা যাচাই করতে হবে।
তাছাড়া আল্লাহ বলেন- এই কুরান হচ্ছে সত্যমিথ্যার পার্থক্যকারী।
★★সুতরাং উচু গলায় দাবি নয়, পারলে কুরান হাদিছ থেকে সবে বরাতের (বিশেষ) নামাযের দলিল দিন।
আপনি সত্যবাদী হলে - সবে বারাতের( বিশেষ) রোযার দলিল পেশ করুন। আর যদি বিশেষ নামাজ ও বিশেষ রোযা না থাকে তাহলে সবে বরাত বিশেষ রাত হয় কিভাবে? এ রাতের বিশেষ ইবাদতটা কি?
>>


أُو۟لَٰٓئِكَ ٱلَّذِينَ حَبِطَتْ أَعْمَٰلُهُمْ فِى ٱلدُّنْيَا وَٱلْءَاخِرَةِ وَمَا لَهُم مِّن نَّٰصِرِينَ
এরাই হলো সে লোক যাদের সমগ্র আমল দুনিয়া ও আখেরাত উভয়লোকেই বিনষ্ট হয়ে গেছে। পক্ষান্তরে তাদের কোন সাহায্যকারীও নেই।
★★ সহজ কথায় আপনার সবে বরাত যদি বিদাত হয় তাহলে আপনি ইবাদত করেও জাহান্নামে, আর যদি সন্দেহের কারণে সবে বরাত পালন না করেন তাহলে কোন পাপ হবেনা, ইনশাল্লাহ। এখন সিদ্ধান্ত আপনাদের,,
>>মহান আল্লাহ বলেন-
ইউনুস 10:94
فَإِن كُنتَ فِى شَكٍّ مِّمَّآ أَنزَلْنَآ إِلَيْكَ فَسْـَٔلِ ٱلَّذِينَ يَقْرَءُونَ ٱلْكِتَٰبَ مِن قَبْلِكَۚ لَقَدْ جَآءَكَ ٱلْحَقُّ مِن رَّبِّكَ فَلَا تَكُونَنَّ مِنَ ٱلْمُمْتَرِينَ
★★ সহজ কথায় আপনার সবে বরাত যদি বিদাত হয় তাহলে আপনি ইবাদত করেও জাহান্নামে, আর যদি সন্দেহের কারণে সবে বরাত পালন না করেন তাহলে কোন পাপ হবেনা, ইনশাল্লাহ। এখন সিদ্ধান্ত আপনাদের,,
>>মহান আল্লাহ বলেন-
ইউনুস 10:94
فَإِن كُنتَ فِى شَكٍّ مِّمَّآ أَنزَلْنَآ إِلَيْكَ فَسْـَٔلِ ٱلَّذِينَ يَقْرَءُونَ ٱلْكِتَٰبَ مِن قَبْلِكَۚ لَقَدْ جَآءَكَ ٱلْحَقُّ مِن رَّبِّكَ فَلَا تَكُونَنَّ مِنَ ٱلْمُمْتَرِينَ
সুতরাং তুমি যদি সে বস্তু সম্পর্কে কোন সন্দেহের সম্মুখীন হয়ে থাক যা তোমার প্রতি আমি নাযিল করেছি, তবে তাদেরকে জিজ্ঞেস করো যারা তোমার পূর্ব থেকে কিতাব পাঠ করছে। এতে কোন সন্দেহ নেই যে, তোমার পরওয়ারদেগারের নিকট থেকে তোমার নিকট সত্য বিষয় এসেছে। কাজেই তুমি কস্মিনকালেও সন্দেহকারী হয়ো না।
>>তবে, সাবধান ।
কিছু তর্কবাজ, গোড়া, গোয়ার ও অহংকারী হজুর তর্কে জিতার জন্য সাধারণ মুসলমানদেরকে সবে কদরের আয়াত ও হাদিছ দেখিয়ে সবে বরাতের নামে গোমরাহি করার চেষ্টা করবে। তাদের কাছে কে জিতলো সেটাই বড় বিষয়, কিন্ত কি সত্য সেটা বড় বিষয় নয়। তারা তাদের মিথ্যা আধিপত্য ধরে রাখার জন্য সত্য স্বিকার করেনা, এবং ধর্মের নামে মিথ্যা বলে ও সমাজে বিদাত চালু রাখে।
♦বিদআত...
বিদআত হচ্ছে দিনের মধ্যে নতুন কিছুসৃষ্টি ৷
বিদআত হল, ধর্মের নামে ধর্মের মধ্যে নতুন আবিস্কৃত বিষয়। যা আল্লাহ বলেননি, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাহ দ্বারা যা প্রমাণিত নয়, সাহাবায়ে কেরামের কেউ যা করেননি তা দীনি বা সওয়াবের কাজ বলে আমল করার নাম হল বিদআত। বিদআত যেমন কর্মে হয় তেমনি আকীদা- বিশ্বাসেও হয়ে থাকে।
আল্লাহ তাআলা বলেন -
অতঃপর সত্যের পর ভ্রষ্টতা ছাড়া কী থাকে? (সূরা ইউনুস আয়াত : ৩২)
.
অর্থাৎ, ইসলাম পূর্ণতা লাভ করার পর ইসলামের নামে দীনের মধ্যে যা কিছু সংযোজিত, আবিস্কৃত ও প্রচলিত হবে সব কিছুই ভ্রান্ত বলে প্রত্যাখ্যাত হবে। আর তা বিদআত বলে গণ্য হবে।
আল্লাহ তাআলা অন্যত্র বলেন - ইসলাম পরিপুর্ণ।
আমি এ কিতাবে কোন কিছু বাদ রাখিনি। (সূরা আনআম, আয়াত : ৩৮)
>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>
নবী (সাঃ) বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।” (মুসলিম-৩২৪৩)
আয়েশা রাঃ বলেন, রাসূলুল্লাহ ছাঃ বলেছেন, "যে ব্যাক্তি আমাদের এই দ্বীনের মধ্যে নতুশ কিছুর উদ্ভব ঘটাল, যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যাত. ( বুখারি, মুসলিম, মিশকাত হা/140)
>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>
রাসূল (সাঃ) আরো বলেন- "নিঃসন্দেহে সর্বোত্তম কথা হচ্ছে আল্লাহর কিতাব, সর্বোত্তম পদ্ধতি হচ্ছে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর পদ্ধতি। আর নিকৃষ্ট কাজ হচ্ছে শরীয়াতে নতুন কিছু ( ইবাদত) সৃষ্টি করা, এবং প্রত্যেক বিদ'আত হচ্ছে ভ্রষ্টতা। (মুসলিম-৭৬৮)
>>>>>>>>
জাবের রাঃ বলেন, রাসূল ছাঃ হামদ ও ছালাতের পর বলেন, নিশ্চয়ই শ্রেষ্ঠ বানী হল আল্লাহর কিতাব এবং শ্রেষ্ঠ হেদায়াত হল মুহাম্মাদের হেদায়াত ৷ আর নিকৃষ্টতম কাজ হল দীনের মধ্যে নতুন সৃষ্টি এবং প্রত্যেক সৃষ্টিই হল ভ্রষ্টতা ( মুসলিম, মিশকাত হা /141) আর নাসাঈতে রয়েছে ভ্রষ্টতার পরিনতি জাহান্নাম ৷>>>>>>>
আল্লাহ তায়লা আমাদের কে সঠিক ইসলাম জানার এবং মেনে চলার তাওফিক দাও আমিন
>>তবে, সাবধান ।
কিছু তর্কবাজ, গোড়া, গোয়ার ও অহংকারী হজুর তর্কে জিতার জন্য সাধারণ মুসলমানদেরকে সবে কদরের আয়াত ও হাদিছ দেখিয়ে সবে বরাতের নামে গোমরাহি করার চেষ্টা করবে। তাদের কাছে কে জিতলো সেটাই বড় বিষয়, কিন্ত কি সত্য সেটা বড় বিষয় নয়। তারা তাদের মিথ্যা আধিপত্য ধরে রাখার জন্য সত্য স্বিকার করেনা, এবং ধর্মের নামে মিথ্যা বলে ও সমাজে বিদাত চালু রাখে।

বিদআত হচ্ছে দিনের মধ্যে নতুন কিছুসৃষ্টি ৷
বিদআত হল, ধর্মের নামে ধর্মের মধ্যে নতুন আবিস্কৃত বিষয়। যা আল্লাহ বলেননি, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাহ দ্বারা যা প্রমাণিত নয়, সাহাবায়ে কেরামের কেউ যা করেননি তা দীনি বা সওয়াবের কাজ বলে আমল করার নাম হল বিদআত। বিদআত যেমন কর্মে হয় তেমনি আকীদা- বিশ্বাসেও হয়ে থাকে।
আল্লাহ তাআলা বলেন -
অতঃপর সত্যের পর ভ্রষ্টতা ছাড়া কী থাকে? (সূরা ইউনুস আয়াত : ৩২)
.
অর্থাৎ, ইসলাম পূর্ণতা লাভ করার পর ইসলামের নামে দীনের মধ্যে যা কিছু সংযোজিত, আবিস্কৃত ও প্রচলিত হবে সব কিছুই ভ্রান্ত বলে প্রত্যাখ্যাত হবে। আর তা বিদআত বলে গণ্য হবে।
আল্লাহ তাআলা অন্যত্র বলেন - ইসলাম পরিপুর্ণ।
আমি এ কিতাবে কোন কিছু বাদ রাখিনি। (সূরা আনআম, আয়াত : ৩৮)
>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>
নবী (সাঃ) বলেন, “যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যার ব্যাপারে আমার নির্দেশনা নেই, উহা প্রত্যাখ্যাত।” (মুসলিম-৩২৪৩)
আয়েশা রাঃ বলেন, রাসূলুল্লাহ ছাঃ বলেছেন, "যে ব্যাক্তি আমাদের এই দ্বীনের মধ্যে নতুশ কিছুর উদ্ভব ঘটাল, যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যাত. ( বুখারি, মুসলিম, মিশকাত হা/140)
>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>
রাসূল (সাঃ) আরো বলেন- "নিঃসন্দেহে সর্বোত্তম কথা হচ্ছে আল্লাহর কিতাব, সর্বোত্তম পদ্ধতি হচ্ছে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর পদ্ধতি। আর নিকৃষ্ট কাজ হচ্ছে শরীয়াতে নতুন কিছু ( ইবাদত) সৃষ্টি করা, এবং প্রত্যেক বিদ'আত হচ্ছে ভ্রষ্টতা। (মুসলিম-৭৬৮)
>>>>>>>>
জাবের রাঃ বলেন, রাসূল ছাঃ হামদ ও ছালাতের পর বলেন, নিশ্চয়ই শ্রেষ্ঠ বানী হল আল্লাহর কিতাব এবং শ্রেষ্ঠ হেদায়াত হল মুহাম্মাদের হেদায়াত ৷ আর নিকৃষ্টতম কাজ হল দীনের মধ্যে নতুন সৃষ্টি এবং প্রত্যেক সৃষ্টিই হল ভ্রষ্টতা ( মুসলিম, মিশকাত হা /141) আর নাসাঈতে রয়েছে ভ্রষ্টতার পরিনতি জাহান্নাম ৷>>>>>>>
আল্লাহ তায়লা আমাদের কে সঠিক ইসলাম জানার এবং মেনে চলার তাওফিক দাও আমিন
0 Comments