>>> গুনাহ, পাপের কাজ ত্যাগ করাঃ <<<
আল্লাহ বলেনঃ
وَلَا تَزِرُ وَازِرَةٌ وِزْرَ أُخْرَىٰ ۚ وَإِنْ تَدْعُ مُثْقَلَةٌ إِلَىٰ حِمْلِهَا لَا يُحْمَلْ مِنْهُ شَيْءٌ وَلَوْ كَانَ ذَا قُرْبَىٰ ۗ إِنَّمَا تُنْذِرُ الَّذِينَ يَخْشَوْنَ رَبَّهُمْ بِالْغَيْبِ وَأَقَامُوا الصَّلَاةَ ۚ وَمَنْ تَزَكَّىٰ فَإِنَّمَا يَتَزَكَّىٰ لِنَفْسِهِ ۚ وَإِلَى اللَّهِ الْمَصِي
আর কোন বহনকারী অন্যের বোঝা বহন করবে না; এবং কোন ভারাক্রান্ত ব্যক্তি যদি কাউকেও তা বহন করতে ডাকে, তার থেকে কিছুই করা হবে না; এমনকি নিকট আত্মীয় হলেও। তুমি শুধু তাদেরকেই সতর্ক করতে পার, যারা তাদের রবকে না দেখে ভয় করে এবং সালাত কায়েম করে। এবং যে কেউ নিজে পরিশুদ্ধ হয়, সে তো পরিশুদ্ধ করে নিজেরই কল্যাণের জন্য আর আল্লাহরই দিকে প্রত্যাবর্তন। (আল-ফাতির, ৩৫/১৮)
.
إِنْ تَجْتَنِبُوا كَبَائِرَ مَا تُنْهَوْنَ عَنْهُ نُكَفِّرْ عَنْكُمْ سَيِّئَاتِكُمْ وَنُدْخِلْكُمْ مُدْخَلًا كَرِيمًا
তোমাদেরকে যা নিষেধ করা হয়েছে, তার মধ্যে যা কাবিরা গুনাহ তা থেকে বিরত থাকলে আমি তোমাদের ছোট পাপগুলো ক্ষমা করবো এবং তোমাদেরকে সম্মানজনক স্থানে প্রবেশ করাব। (আন-নিসা; ৪/৩১)
.
কবীরা গুনাহ হতে বেচে থাকা অতীব জরুরী। যদিও জ্ঞানীরা বলেন, তাওবা ও ক্ষমা প্রার্থনার ফলে কোন কবীরা গুনাহ অবশিষ্ট থাকে না। আর একই গুনাহ বার বার করলে তা ছগীরা থাকে না। অতএব কবীরা গুনাহ হতে বেচে থাকতে হলে তা সম্পর্কে আমাদের সঠিক ধারণা থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন। আবূ হুরাইরাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত; রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ
الصَّلَوَاتُ الْخَمْسُ وَالْجُمُعَةُ إِلَى الْجُمُعَةِ وَرَمَضَانُ إِلَى رَمَضَانَ مُكَفِّرَاتٌ مَا بَيْنَهُنَّ إِذَا اجْتَنَبَ الْكَبَائِرَ
পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, এক জুমুআহ থেকে আর এক জুমুআহ এবং এক রমযান থেকে আর এক রমযান, তার মধ্যবর্তী সময়ের জন্যে কাফফারাহ হয়ে যাবে যদি কাবীরাহ গুনাহ হতে বেঁচে থাকে। (মুসলিম: ৪৪০)
0 Comments