আসিতেছে বিশ্ব লুচ্চামি দিবস
এ দিবসে আপনি অন্যের বোনের সাথে লুচ্চামি করেন তাতে আমার কোন সমস্যা নেই। কিন্তু এ দিবসে আপনার বোনের সাথে অন্য কেউ লুচ্চামি করলে আমাকে গালিগালাজ করতে পারবেন না।
কুরআনের বাণী-
وَلا تَقْرَبُوا الزِّنَا إِنَّهُ كَانَ فَاحِشَةً وَسَاءَ سَبِيلا
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
لاَ يَزْنِي الزَّانِي حِينَ يَزْنِي وَهْوَ مُؤْمِنٌ
এ দিবসে আপনি অন্যের বোনের সাথে লুচ্চামি করেন তাতে আমার কোন সমস্যা নেই। কিন্তু এ দিবসে আপনার বোনের সাথে অন্য কেউ লুচ্চামি করলে আমাকে গালিগালাজ করতে পারবেন না।
কুরআনের বাণী-
وَلا تَقْرَبُوا الزِّنَا إِنَّهُ كَانَ فَاحِشَةً وَسَاءَ سَبِيلا
আর তোমরা যিনা-ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না, নিশ্চয় এটা অশ্লীল কাজ এবং নিকৃষ্ট পথ। (আল-ইসরা, ১৭/৩২)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
لاَ يَزْنِي الزَّانِي حِينَ يَزْنِي وَهْوَ مُؤْمِنٌ
কোন যিনাকারী যিনা-ব্যভিচার করার সময় মুমিন থাকে না। (সহীহুল বুখারী: ৬৭৭২)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
إِنَّ اللَّهَ كَتَبَ عَلَى ابْنِ آدَمَ حَظَّهُ مِنَ الزِّنَا، أَدْرَكَ ذَلِكَ لاَ مَحَالَةَ، فَزِنَا الْعَيْنِ النَّظَرُ، وَزِنَا اللِّسَانِ الْمَنْطِقُ، وَالنَّفْسُ تَمَنَّى وَتَشْتَهِي، وَالْفَرْجُ يُصَدِّقُ ذَلِكَ، وَيُكَذِّبُهُ
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
إِنَّ اللَّهَ كَتَبَ عَلَى ابْنِ آدَمَ حَظَّهُ مِنَ الزِّنَا، أَدْرَكَ ذَلِكَ لاَ مَحَالَةَ، فَزِنَا الْعَيْنِ النَّظَرُ، وَزِنَا اللِّسَانِ الْمَنْطِقُ، وَالنَّفْسُ تَمَنَّى وَتَشْتَهِي، وَالْفَرْجُ يُصَدِّقُ ذَلِكَ، وَيُكَذِّبُهُ
আদম সন্তানের উপর যিনার যে অংশ লিপিবদ্ধ আছে তা অবশ্যই সে প্রাপ্ত হবে।
দু-চোখের যিনা হল দৃষ্টিপাত করা,
দু-কানের যিনা হল শ্রবণ করা,
জিহবার যিনা হল কথোপকথন করা,
হাতের যিনা হল স্পর্শ করা,
পায়ের যিনা হল হেঁটে যাওয়া,
অন্তরের যিনা হল আকাংখা ও কামনা করা আর গুপ্তাঙ্গ তা বাস্তবায়িত করে
অথবা
মিথ্যা প্রতিপন্ন করে।
(সহীহুল বুখারী: ৬২৪৩, ৬৬১২, সহীহ মুসলিম: ৬৬৪৬, ৬৬৪৭)
দু-চোখের যিনা হল দৃষ্টিপাত করা,
দু-কানের যিনা হল শ্রবণ করা,
জিহবার যিনা হল কথোপকথন করা,
হাতের যিনা হল স্পর্শ করা,
পায়ের যিনা হল হেঁটে যাওয়া,
অন্তরের যিনা হল আকাংখা ও কামনা করা আর গুপ্তাঙ্গ তা বাস্তবায়িত করে
অথবা
মিথ্যা প্রতিপন্ন করে।
(সহীহুল বুখারী: ৬২৪৩, ৬৬১২, সহীহ মুসলিম: ৬৬৪৬, ৬৬৪৭)
0 Comments